আখের জুস পাউডার – ৩ কেজি

1,100.00৳ 

নাওয়ার ফুড এর কড়া জালের ঘি তৈরি হয় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ গো চারণ ভূমি সিরাজগঞ্জের রেশমবাড়ি থেকে সংগৃহীত উৎকৃষ্ট মানের দুধ থেকে। আর এই ঘি তৈরি করছেন সিরাজগঞ্জের দক্ষ কারিগররা যারা কিনা বংশ পরম্পরায় এই ঘি উৎপাদনের সাথে জড়িত।
রেশম বাড়ির গো চারণ ভূমির আয়তন প্রায় এক হাজার ৪০০ একর। এখানকার গো খামারিরা এই চারণ ভূমিতে তাদের গবাদি পশু রেখে লালন পালন করে থাকে। দিগন্ত জোড়া চারণ ভূমিতে সারাদিন সবুজ ঘাস আর প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে বেড়ে ওঠে প্রতিটি গবাদি পশু। আর রাতে চারণ ভূমির যেখানে গরুগুলো রাখা হয় তাকে স্থানীয় ভাষায় বাথান বলে। এই অঞ্চলের গরুর দুধ সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মানের হওয়ায় এর চাহিদা রয়েছে দেশ জুড়ে।
এক সময় মনে করা হতো ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু আমরা এখন জানি ঘি এর বেনিফিটের শেষ নেই। ঘি খেলে ক্ষতি তো হয়ই না বরঞ্চ বাজারের প্রচলিত অস্বাস্থ্যকর তেল থেকে ঘি অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর।
SKU: 004 Category:
সাদা চিনি ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।।
সাধারণত আখের রস থেকে তৈরি করা হয় সাদা চিনি। চিনি তৈরির এই প্রক্রিয়ার সময় মেশানো হয় লেবুর রস, যা এতে উপস্থিত উপকারী ভিটামিনকে বিনষ্ট করে দেয়। এ ছাড়াও চিনি ব্লিচিং করার জন্য ব্যবহার করা হয় ক্যালসিয়াম সালফেট ও সালফিউরিক অ্যাসিড। চিনি সাদা করার জন্য ব্যবহার করা হয় এই দুটি কেমিক্যাল।
এ ছাড়া কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ঘন চিনি বাজারে নিয়ে এসে মানুষের মারাত্মক ক্ষতি করছে। কেননা, এই ঘন চিনিতে ২০০৬ সালে নিষিদ্ধ হওয়া সোডিয়াম সাইক্লামেট উপাদান থাকে, যা ভয়ংকর বিষাক্ত। এই যৌগ মিশ্রিত ঘন চিনি সাধারণ চিনির চেয়ে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি। অর্থাৎ, ১ কিলোগ্রাম চিনি যতটা মিষ্টি স্বাদ আনতে পারে, মাত্র ২০ গ্রাম সোডিয়াম সাইক্লামেটের পক্ষেই খাবারকে ততটা মিষ্টি করে তোলা সম্ভব।
সাদা চিনি খাওয়ার ফলে দীর্ঘমেয়াদি যেসব রোগ হয়ে থাকে তা খুব ধীরে ঘটায়, যা তাৎক্ষণিকভাবে টের পাওয়া যায় না বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, অতিরিক্ত চিনি গ্রহণের ফলে শতকরা ৪০ জনের ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, করোনারি হৃদ্‌রোগ, উচ্চ কোলেস্টেরল ও লিভারের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সেই সাথে সবচেয়ে ভয়ংকর দিক হল সাদা চিনি ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
তাই সারা বিশ্বে সাদা চিনিকে হোয়াইট পয়সন বা সাদা বিষ বলে মন্তব্য করে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগণ।
কিন্তু চিনি ছাড়া তো আমাদের চলেই না।। তাহলে উপায় ??
আপনারা নিশ্চয়ই জেনে থাকবেন আমাদের দেশেই ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়াতে তৈরি হয় সরাসরি আখ থেকে তৈরি অপরিশোধিত লাল চিনি। লাল চিনিতে থাকে আখের সব উপাদান। যেমনঃ শর্করা, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, লৌহ, ম্যাঙ্গানিজ, উপকারী অ্যামাইনো অ্যাসিড, জিঙ্ক, থায়ামিন, রাইবোফ্লেবিন, ফলিক অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি।
যেহেতু এটি হাতে তৈরি অপরিশোধিত চিনি তাই এতে কোন রকম ক্ষতিকর উপাদান ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে না।।
কিন্তু হাতে তৈরি এই লাল চিনির উৎপাদন প্রক্রিয়া খুবই সময়সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য। তাই প্রচলিত সাদা চিনির তুলনায় এই লাল চিনির দাম বেশি হয়ে থাকে।
তবে সাদা চিনি গ্রহণ করে জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে মেডিসিন এর উপর নির্ভরশীল হয়ে দুঃসহ জীবনযাপন করার চাইতে একটু বেশি দামের লাল চিনি খাওয়াটাই যুক্তিসঙ্গত।
তবে মনে রাখবেন একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও মহিলাকে তার সারা দিনের গৃহীত খাদ্যশক্তির ৬-১০ শতাংশ চিনি থেকে গ্রহণ করা উচিত এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া বেশি চিনি গ্রহণ করা উচিত নয়।
নাওয়ার ফুড এ আপনারা পাচ্ছেন ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়াতে তৈরি হাতে তৈরি লাল চিনি।
ফ্রেশ খাবার খান, সুস্থ থাকুন।
Weight 3 kg
color

Purple, Red

Change